UCC-র  যাত্রা যে ভাবে
৩৭ বছরের ঈর্ষান্বিত সফলতাকে সঙ্গে নিয়ে ৩৮ এর কোটায় পা রেখেছে UCC পরিবার ।
UCC-র প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান জনাব ড. এম. এ. হালিম পাটওয়ারী চাঁদপুর জেলার হাজীগঞ্জ থানার
ভাটরা গ্রামের কৃতি সন্তান । তিনি ১৯৮২-৮৩ সেশনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন এবং মুহসীন হলের আবাসিক ছাত্র
হিসেবে ৫১১ নং কক্ষে অবস্থান করেন । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পরপরই তিনি দেশের সেরা কলেজসমূহ ও
বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে ভর্তি সমস্যার কথা অনুধাবন করে ১৯৮৩ সাল থেকে ব্যক্তিগত উদ্যোগে মুহসীন হলেই ব্যাচে ব্যাচে
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিচ্ছু ছাত্র-ছাত্রীদের ভর্তি ক্ষেত্রে সহযোগিতা শুরু করেন । এভাবে ১৯৮৫ ইং সাল পর্যন্ত হলের
অভ্যন্তরে ছাত্র-ছাত্রীদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ব্যাপারে বিভিন্নভাবে সহায়তা করে আসছিলেন এবং অধিকাংশ
ছাত্র-ছাত্রী কৃতিত্বের সাথে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগে ভর্তির সুযোগ লাভ করে ।
পরবর্তীতে ১৯৮৬ ইং
সনে
যখন তিনি দেখলেন হলের অভ্যন্তরে ছাত্র-ছাত্রীদের আসন আর সংকুলান হচ্ছে না, তখনই তিনি ব্যক্তিগত উদ্যোগে মহসিন
হলের পার্শ্বেই অবস্থিত নীলক্ষেতস্থ ICMAB ভবনে UCC নামকরণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন ভাইস চ্যান্সেলর
কর্তৃক আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন । উক্ত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডীন,
বিভাগীয় চেয়ারম্যানবৃন্দ, হলের প্রভোস্টবৃন্দ এবং বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন । এভাবে হাটি
হাটি পা পা করে UCC এর শাখা প্রশাখা আজ সারা দেশে বিস্তৃতি লাভ করছে । বর্তমানে সারা বাংলাদেশে প্রায় শতাধিক
শাখায় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিচছু ছাত্র-ছাত্রীদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠছে UCC-র আঙ্গিনা ।
UCC-র বৈশিষ্ট্য সমূহ
৩৭ বছরের ঈর্ষান্বিত সফলতাকে সঙ্গে নিয়ে ৩৮ এর কোটায় পা রেখেছে UCC পরিবার ।
UCC-র  সাফল্যের অন্যতম হাতিয়ার
মুল্যায়ন টেস্ট কি? এবং কেন?
মূল্যায়ন টেস্ট হলো প্রতি বিষয়ে তিনটি লেকচারের উপর ১টি ১০০ নম্বরের পরীক্ষা পদ্ধতি ।
আমাদের এখানে কোর্স শেষে অসংখ্য স্পেশাল টেস্ট, মডেল টেস্ট থাকলেও কোর্স শুরুতেই ছাত্র-ছাত্রীরা প্রশ্নপত্র ও
ভর্তি পরীক্ষা পদ্ধতি সম্পর্কে কোন ধারণা বা কোন কোচিং প্রতিষ্ঠানে কোনরূপ পরীক্ষামূলক টেস্ট না থাকার কারণে
ছাত্র-ছাত্রীরা স্বভাবতই হতাশার অমানিশায় নিমজ্জিত থাকে । আমরা সেই চিন্তা-ভাবনা মাথায় নিয়ে ২০০০ সাল থেকে
পরীক্ষামূলক এই মূল্যায়ন টেস্ট চালু করি ।
আমাদের এই পরীক্ষা পদ্ধতি ছাত্র-ছাত্রী, অভিভাবক ও শিক্ষক
মণ্ডলীদের কাছে অত্যন্ত কার্যকরী ও প্রশংসীত হয়ে উঠে । নির্দিষ্ট সিডিউলে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার
অনুরূপ প্রশ্ন পত্র তথা আগাম ভর্তি পরীক্ষা পদ্ধতি সম্পর্কে শুরুতেই ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া
দেখা যায় । আমাদের শিক্ষকবৃন্দও মূল্যায়ন টেস্ট সম্পর্কে ছাত্র-ছাত্রীদের ভয়-ভীতি ও পরীক্ষা পদ্ধতি নিয়ে
ব্যাপক আলোচনা করেন । এ পরীক্ষা পদ্ধতি হলো প্রতি বিষয়ে ২৫ নম্বর করে ৪টি বিষয়ে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয়
লেকচারের উপর ১০০ নম্বরের প্রথম মূল্যায়ন টেস্ট (গ ইউনিটে ২০x৫ = ১০০ নম্বর)। এভাবে পরবর্তীতে চতুর্থ, পঞ্চম
ও ষষ্ঠ লেকচারের পর পরই দ্বিতীয় মূল্যায়ন টেস্ট এবং সপ্তম, অষ্টম, নবম ও দশম লেকচারের পর পরই তৃতীয়
মূল্যায়ন টেস্ট । অর্থাৎ প্রতি ইউনিটে (ক, খ, গ ও ঘ) মোট চারটি ১০০ নম্বরের মূল্যায়ন টেস্ট অনুষ্ঠিত হবে ।
গত
২১ বছরের পরীক্ষামূলক মূল্যায়ন টেস্টের অভিজ্ঞতা মাথায় রেখে এ বছর আমরা দক্ষতা ও বিচক্ষণতার সংগে প্রতিটি
মূল্যায়ন টেস্টকে অত্যন্ত কার্যকর করার লক্ষ্যে প্রতিটি ছাত্র-ছাত্রীর বাধ্যতামূলক অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে
চাই । মূল্যায়ন টেস্টের প্রতিটি পরীক্ষা মডেল টেস্টের চেয়েও বেশি কার্যকরী এবং ফলপ্রসূ বলে আমরা মনে করি ।
আমাদের এই মূল্যায়ন টেস্ট পদ্ধতিটি ছাত্র-ছাত্রীদের তীব্র প্রতিযোগিতার মাঝেও টিকে থাকার এক ভিন্ন কৌশল
মাত্র । যা কোচিং জগতে একমাত্র UCC-তেই সীমাবদ্ধ রয়েছে । এভাবে প্রতি বছরই আমরা সুপ্ত প্রতিভাধারী
ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে নতুন কৌশল নিয়ে অগ্রসর হতে চাই । ছাত্র-ছাত্রীদের সাফল্যই আমাদের একমাত্র কাম্য ।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক ঘোষণা অনুযায়ী MCQ- র পাশাপাশি লিখিত পরীক্ষাও অনুষ্ঠিত হয়। গত বছর থেকে শুরু হওয়া
গুচ্ছ পদ্ধতির নতুন সিলেবাস অনুযায়ী আমাদের কার্যক্রম চলবে ।
Intensive Care program
UCCকেবল একটি কোচিং সেন্টার নয় , এটি আমাদের সফল শিক্ষা পরিবার ।
UCC-র অনেকগুলো আধুনিক ও যুগান্তকারী পদক্ষেপের মধ্যে "INTENSIVE CARE PROGRAMM” অন্যতম । UCC- তে এ প্রোগ্রাম চালু হয়েছে ১৯৯৫ সাল থেকে । বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি সাধারণ Subject এ চান্স পাওয়ার চেয়ে তুলনামূলকভাবে একটি ভাল Subject এ চান্স পাওয়া তথা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার মেধা তালিকায় প্রথম ২০ এর মধ্যে মেধাস্থান লাভ করাই এ প্রোগ্রামের মূল উদ্দেশ্য। এ প্রোগ্রামটি General কার্যক্রমের বাইরে অতিরিক্ত একটি বিশেষ পদক্ষেপ ।
এ প্রোগ্রামের বৈশিষ্ট্য:
প্রতি ইউনিটে আসন সংখ্যা ২৫০ জন ( ক ইউনিটে ২৫০ জন, খ ইউনিটে ২৫০ জন, গ ইউনিটে- ২৫০ জন এবং - ইউনিটে ২৫০ জন, সর্বমোট = ১০০০ জন)।
এ প্রোগ্রামটি UCC-র পরিচালক ও সেরা অভিজ্ঞ শিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত ।
শুধু এ প্রোগ্রামটির জন্য লেকচার সিডিউল, লেকচারসীট, পরীক্ষার সীট ইত্যাদি যাবতীয় Course Materials স্পেশালভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিজ্ঞ শিক্ষক কর্তৃক প্রণীত ।
প্রতিটি ক্লাসেই কমপক্ষে ৫০ থেকে ১০০ নম্বরের বিশেষ পরীক্ষার ব্যবস্থা এবং প্রতিটি ক্লাসেরই সময়সীমা ন্যূনতম ৩ ঘন্টা ।
নিয়মিত ক্লাসের পাশাপাশি INTENSIVE CARE PROGRAM এর আওতাভুক্ত ক্লাসসমূহ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার পূর্ব পর্যন্ত চলবে ।
নির্বাচন পদ্ধতি:
H.S.C-পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের সাথে সাথেই প্রতিটি ইউনিট থেকে নির্দিষ্ট সংখ্যক ছাত্র-ছাত্রী বাছাই করার উদ্দেশ্যে অন্যান্য বারের মত এবারও ঢাকাস্থ তেজগাঁও কলেজ কিংবা অন্য কলেজ কেন্দ্রে UCC-র সারা বাংলাদেশের শাখাসমূহের মধ্যে একই সময়ে এবং একই প্রশ্নে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার অনুরূপ স্পেশাল Model Test (MCQ+লিখিত) নেয়া হবে । প্রতিটি ক্লাস টেস্টের ফলাফল ছাত্র-ছাত্রীদের ক্লাসে উপস্থিতি ও স্পেশাল Model Test এর ফলাফলের সমন্বয়ে গঠিত মেধার ভিত্তিতে ছাত্র-ছাত্রী বাছাই করা হবে । এ ক্ষেত্রে আমরা SSC ও HSC পরীক্ষার ফলাফল বিবেচনায় আনবো না । UCC-র ছাত্র-ছাত্রীদের প্রত্যাশা পূরণ তথা সাফল্যের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে বরাবরই UCC প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ।
N.B: INTENSIVE CARE PROGRAM এ অন্তর্ভুক্তির ব্যাপারে কোন প্রকার তদবির বা সুপারিশ গ্রহণযোগ্য নয় ।১ম ব্যাচসমূহে ভর্তি সুবিধা
UCCকেবল একটি কোচিং সেন্টার নয় , এটি আমাদের সফল শিক্ষা পরিবার ।
H.S.C পরীক্ষা চলাকালীন সময় থেকেই ১ম ব্যাচসমূহে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হয় ।
ছাত্র-ছাত্রী ও অভিভাবকদের মাধ্যমে পরীক্ষা চলাকালীন সময়েই আমাদের ১ম ব্যাচসমূহে ভর্তি শেষ হয়ে যায় ।
রাজধানীর ভিকারুননিসা নূন কলেজ, নটর ডেম কলেজ, সিটি কলেজ, হলিক্রস কলেজ, আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ, রাজউক
কলেজ, ঢাকা কলেজ কমার্স কলেজ ও মাদ্রাসাসহ শীর্ষস্থানীয় কলেজগুলোর মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীরা ১ম ব্যাচসমূহের
আসনগুলো দখল করে নেয় । এর কারণ ১ম ব্যাচসমূহের ছাত্র- ছাত্রীরা দীর্ঘ মেয়াদী কোর্সের জন্য প্রয়োজনীয়
সময় পেয়ে থাকে এবং স্বভাবতই BEST TEACHER গণ ১ম ব্যাচসমূহে নিশ্চিতভাবে যুক্ত থাকেন ।
কোর্স শেষে
ছাত্র-ছাত্রীরা ভালভাবে রিভিশন দিয়ে দ্রুত সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে সমাধানের লক্ষ্যে অনায়াসেই টিচারদের
শরণাপন্ন হতে পারে; যা বিলম্বে ভর্তি হওয়া ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য সম্ভব হয়ে উঠে না । কিন্তু ঢাকার বাইরের
নামকরা বেশ কিছু কলেজের ছাত্র-ছাত্রীরা বিভিন্ন কারণে ১ম ব্যাচসমূহে ভর্তি হতে পারে না । সেজন্য এ বছর আমরা
ঢাকার বাইরের ছাত্র-ছাত্রী এবং ক্যাডেট ও ক্যান্ট. কলেজগুলোর জন্য আলাদাভাবে ১ম ব্যাচসমূহে কিছু আসন রাখা
হবে। তবে ব্যবহারিক পরীক্ষা চলাকালীন সময়ের শুরুতেই ভর্তি প্রক্রিয়া সমাপ্ত করতে হবে । প্রয়োজনে
ছাত্র-ছাত্রীদের অনুপস্থিতিতে অভিভাবক এসেও ভর্তি করাতে পারবেন । এ ছাড়া ১ম ব্যাচসমূহের আসনগুলো
ছাত্র-ছাত্রীদের পছন্দমত সময়ে নেওয়ার সুযোগ থাকে; যা পরে সম্ভব হয়ে উঠে না । ১ম ব্যাচসমূহের ক্লাস
ব্যবহারিক পরীক্ষার পরপরই শুরু হবে ।
একাধিক ইউনিটে কোচিং করার প্রয়োজনীয়তা
UCCকেবল একটি কোচিং সেন্টার নয় , এটি আমাদের সফল শিক্ষা পরিবার ।
কিছুসংখ্যক গার্ডিয়ান বা আত্মীয়-স্বজন কিংবা ছাত্র-ছাত্রী মনে করে একাধিক ইউনিটে অনেক ঝামেলা কিংবা একত্রে ২/৩ টির জন্য চেষ্টা না করে একটির জন্য ভালভাবে চেষ্টা করলেই মঙ্গল হবে । কিন্তু সাথে সাথে চিন্তা করা উচিত যদি কোন কারণে ১টিতে না হয় তাহলে কি উপায় হবে? উল্লেখ্য, ভর্তি ফরম পূরণের সময় প্রস্তুতি থাকুক কিংবা নাই থাকুক ৮০% ছাত্র-ছাত্রীদেরকে একাধিক ফরম ফিলাপ ও ভর্তি পরীক্ষা দিতে দেখা যায় । পুরো প্রস্তুতি ব্যতিত একাধিক ইউনিটে পরীক্ষা দিলেও তীব্র প্রতিযোগিতার কারণে সাফল্য পাওয়া দুষ্কর হয়ে পড়ে ।
আবার অনেক মেধাবী ছাত্র-ছাত্রী IBA, বুয়েট ও মেডিক্যালে ভর্তির জন্য কোচিং-এ এমনভাবে জোরালো প্রস্তুতি নেয় যে, মনে হচ্ছে তাদের সাফল্যটা নিশ্চিত । কিন্তু আসন সংখ্যা কম হওয়ার কারণে এত বেশি সংখ্যক ছাত্র-ছাত্রীর মাঝে যথেষ্ট যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও টিকে থাকা কিছুটা হলেও মেধার পাশাপাশি ভাগ্যের উপরও নির্ভর করে । সুতরাং বুয়েট এবং মেডিক্যালে ব্যর্থ হয়ে ফিরে এসে ২০% ছাত্র-ছাত্রীও আলাদা প্রস্তুতি ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাল Subject-এ ভর্তি হতে পারে না । এরকম ঘটনা প্রতিবছর অহরহ ঘটছে। অনেকে আবার দু'টি কোচিং এ কিংবা দু'টি ইউনিটে তিন দিনের সিডিউল অনুযায়ী সময়সূচি না নিয়ে সপ্তাহের প্রতিদিনই সময়সূচি নেওয়ার কারণে বাসায় বসে পড়ার আর সময় পায় না । সেক্ষেত্রে দু'টি ইউনিটে কোচিং করলেও কোন লাভ হয় না ।
Advanced Batch-এ ভর্তির সুবিধা
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতি এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে সর্বাধিক সাফল্যের প্রত্যাশায় এইচএসসি-২০২৩ ব্যাচের শিক্ষার্থীদের নিয়ে শুরু হচ্ছে ।
Single Course Fee Double Course সম্পন্ন করার সুযোগ ।
অভিজ্ঞ ও জনপ্রিয় শিক্ষকদের ক্লাস করার সুযোগ ।
সর্বাধিক সাফল্যে নিশ্চিন্তে সর্বোচ্চ সার্ভিসের নিশ্চয়তা ।
এইচএসসি পরীক্ষায় ভালো ফলাফল এবং ভর্তি পরীক্ষার প্রাথমিক প্রস্তুতি নিশ্চিত করবে ।
পছন্দসই সময় নির্বাচন ও ১ম ব্যাচে তোমার আসন নিশ্চিতকরণ ।
Advanced Batch-এর ক্লাসগুলো এইচএসসি পরীক্ষার পূর্বেই এইচএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতির পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতি নিয়ে সহায়তা করবে যা তোমাকে পৌঁছে দেবে তোমার স্বপ্নের গন্তেব্যে!










